নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৈন্দর্য্য মন্ডিত গ্রামীন পরিবেশে গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার ননীক্ষীর ইউনিয়নের এক নান্দনিক প্রাকৃতিক মায়াময় পরিবেশে ননীক্ষীর উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত, সৈন্দর্য্যের আর একটি তিলতমা প্রতিষ্ঠান হিসাবে সগৌরবে ঐতিহ্য বহন করে আসছে। যার পূর্ব পাশ নিয়ে বয়ে গেছে একটি খাল। ছায়া সুনিবিড় এক অনবদ্ধ পরিবেশ চত্ত্বর ভবনের সামনে রয়েছে বিরাট খেলার মাঠ। মাঠের পাশ দিয়ে আছে সারি সারি কিশোর কিশালয়, বিদ্যালয় ভবনের পিছনে ও মাঠের পশ্চিমে দুটি বিশাল পুকুর। পুকুর পাড়ে রয়েছে শিক্ষকদের আবাসন ব্যবস্থা ও ছাত্রাবাস। বিদ্যালয়ের দক্ষিন পার্শ্বে রয়েছে অতীব ঐতিহাসিক প্রাচীন নিদর্শন ‘‘নবরন্ত’’ যাহার কৃত্তিকর্ম সর্ম্পকে আজ ও মানুষের অজানা কল্পনার চিত্র বহন করে আসছে।
১৯৩৭ সনের তদানন্তিন ব্রিটিশ সরকারের আমলে শুভক্ষনে, এক সভ্রান্ত পরিবারে ক্ষনজন্মা ব্যাত্তিত্ব বাবু সুরেন্দ্র মোহন দত্ত প্রতিষ্ঠিত করে এই বিদ্যালয়টি। তখন বিদ্যালয়ের কান্ডারী হিসাবে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন বাবু কালিকংকর বাঠার্য্য। ইতিহাসের স্বাক্ষর হিসাবে অত্র বিদ্যালয়টি স্বাক্ষর বহন করে আসছে। ১৯৭১ সনের মুক্তিযুদ্ধের সময় অত্র বিদ্যালয়ের ৭ জন ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করে শহীদ হন। তাদের মধ্যে মেধাবী ছাত্র ছিলেন মোঃ জিন্নাহ আলী খান।
১। কাজী সিরাজুল ইসলাম- সভাপতি (প্রস্তাবিত)
২। মোঃ বেলায়েত হোসেন- অভিভাবক সদস্য (প্রস্তাবিত)
৩। মোঃ ওমর ফারুক-অভিভাবক সদস্য (প্রস্তাবিত)
৪। মোঃ মন্টু সরদার- অভিভাবক সদস্য (প্রস্তাবিত)
৫। মনোজিত কুমার মৌলিক- অভিভাবক সদস্য (প্রস্তাবিত)
৬। শেখ তাহমিনা নূর- সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক সদস্য (প্রস্তাবিত)
৭। মোঃ এনায়েত হোসেন শেখ- দাতা সদস্য (প্রস্তাবিত)
৮। বংকেশ কুমার মৌলিক- সাধারণ শিক্ষক সদস্য (প্রস্তাবিত)
৯। মোঃ লিটন খান - সাধারণ শিক্ষক সদস্য (প্রস্তাবিত)
১০। প্রেমানন্দ বালা- কো-অপ্ট সদস্য (প্রস্তাবিত)
১১। বিপ্রদাস বিশ্বাস- প্রধান শিক্ষক/সম্পাদক।
জে,এস,সি পরীক্ষার তথ্যঃ
২০১০ সালে জে, এস, সি মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ১৭৪ জন, পাস =১৫১জন, A+=0, A =5, A- =6,B=29, C=90, D= 21 জন।
২০১১ সালে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ২১৮ জন, পাস =১৪৮ জন, A+=1, A =8, A- =14,B=43, C=68, D= 14 জন।
২০০৭ সালে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ১৬১ জন, পাস = ৮৪, হার = ৫২.১৭%
২০০৮ সালে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা - ১০৬ জন, পাস- ৮০, হার- ৭৫%, A+ = 1
২০০৯ সালে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা = ১৫০ জন, পাস- ১০৮, হার- ৭৪%, A+ = 2
২০১০ সালে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা - ১৮৫ জন, পাস- ১৩০, হার- ৭০.২৭%
২০১১ সালে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা = ১৭৭ জন, পাস- ১৪৮, হার- ৮৩.৬১%, A+ = 2
৬ষ্ঠ | ৭ম | ৮ম | ৯ম | ১০ম | |||||
ছাত্র | ছাত্রী | ছাত্র | ছাত্রী | ছাত্র | ছাত্রী | ছাত্র | ছাত্রী | ছাত্র | ছাত্রী |
০৭ | ২৫ | ০৭ | ১৮ | ১১ | ২৬ | ০৯ | ২৪ | ০৯ | ২৩ |
এস.এস.সি পরীক্ষায় মেধা অর্জনঃ ২০০৮সনে জিপিএ ৫.০০ প্রাপ্ত ১ জন, ২০০৯সনে জিপিএ ৫.০০ প্রাপ্ত ২জন, ২০১১ সনে জিপিএ ৫.০০ প্রাপ্ত ২জন, এবং ২০০৭ সনের জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০০২ এ পুরস্কার প্রাপ্ত, শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসাবে সনদ প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জনাব শেখ মোহাম্মদ আলী। এ যাবৎ কাল অত্র বিদ্যালয় হইতে যে সমস্ত ছাত্র/ছাত্রী উত্তীর্ন হইয়াছে। এদের মধ্যে চাকুরী জীবী সংখ্যা অনেক তাছাড়া এম.বি.বি.এস ডাক্তার হিসাবে ৯ জন ছাত্র/ছাত্রী এবং বুয়েট ইঞ্জিনিয়ার ৫/৬ জন ছাত্র ছাত্রী স্বাক্ষ বহণ করে আসছে।
ডিজিটাল বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যুগোপযোগী ও অংশ গ্রহণ মুলক পদ্ধতি অনুসরনে, শিক্ষনশিখানো কার্য্যবলী পরিচালনার মাধ্যমে, আধুনিক গঠনমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ার প্রত্যয়ে দ্বীপ্ত অংগীকার বদ্ধ। পরবর্তীতে বিদ্যালয়টিকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নীত করার পরিকল্পনা আছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস